আপনি যদি সোনালী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জেনে নিতে চান, তাহলে সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
অর্থাৎ, সোনালী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম ২০২৪ হিসেবে যে ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট রয়েছে সেই ডিপোজিট একাউন্ট এর যে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা রয়েছে সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
পোস্টের ভিতরে যা থাকছে
সোনালী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম ২০২৪
সোনালী ব্যাংকের বিভিন্ন রকমের ডিপিএস অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সে সমস্ত একাউন্টের মধ্যে অন্যতম একটি অ্যাকাউন্ট সোনালী ব্যাংক মিলিওনিয়ার স্কিম একাউন্ট।
সোনালী ব্যাংক মিলিওনিয়ার স্কিম একাউন্টে বিভিন্ন রকম সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। যে সমস্ত সুযোগ সুবিধার কারনে অনেকের কাছে এই অ্যাকাউন্টটি পরিচিতি লাভ করেছে।
এই ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে সুবিধা গুলো কি? এবং একাউন্টে বিভিন্ন রকমের বিষয়াদি সম্পর্কে তথ্য নিচে থেকে সংগ্রহ করে নিন।
সোনালী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম বৃত্তান্ত
আপনি যদি সোনালী ব্যাংকের ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনি চাইলে ৩ বছর থেকে শুরু করে ২০ বছরের মেয়াদের মধ্যে একাউন্ট তৈরী করতে পারবেন।
এবং এ্যাকাউন্ট তৈরী করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের মেয়াদের জন্য বিভিন্ন রকমের সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে। বিষয়টি ভালোভাবে অনুধাবন করার জন্য নিচের দেয়া তথ্যের দিকে নজর করুন।
- আপনি যদি মিলিওনিয়ার স্কিম একাউন্ট ৪ বছর থেকে ৮ বছর মেয়াদের জন্য তৈরি করেন , সেক্ষেত্রে একাউন্টে লাভ বাবদ ৬.০০% চক্রবৃদ্ধি হারে মুনাফা পেতে পারেন।
- এছাড়াও আপনি যদি ৯ বছর থেকে ১৪ বছর মেয়াদী একাউন্ট তৈরি করেন, সেক্ষেত্রে ৬.৫০% চক্রবৃদ্ধি হারে মুনাফা পাবেন।
- এছাড়াও আপনি যদি, ১৫ বছর থেকে ২০ বছর মেয়াদের জন্য অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন, তাহলে ৭.০০% চক্রবৃদ্ধি হারে মুনাফা পাবেন।
অর্থাৎ এই তিন মেয়াদের মধ্যে আপনি যদি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে তাহলে তিন রকমের সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
এক্ষেত্রে আপনি যদি, সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস অ্যাকাউন্ট হিসেবে এই অ্যাকাউন্টটি তৈরি করেন তাহলে যে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন সেটি উপরে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম
এবার আপনি যদি এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা কথা অনুধাবন করার পরে একটি ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান, তাহলে সেই ডিপিএস অ্যাকাউন্ট কিভাবে তৈরি করবেন?
সোনালী ব্যাংকের অধীনে কিংবা অন্য যে কোন ব্যাংকের অধীনে ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সমস্ত নিয়মাবলী রয়েছে, সেগুলো সংক্রান্ত তথ্য নিচে থেকে সংগ্রহ করে নিন।
জেনে নিন: ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম
উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করার মাধ্যমে যেকোনো ব্যাংকের ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
চক্রবৃদ্ধি মুনাফা পাওয়ার সম্পর্কে
আপনি ব্যাংকে যে সমস্ত টাকা জমা রাখেন সেই টাকা জমা রাখার পরিবর্তে আপনাকে নিশ্চয়ই ব্যাংক কর্তৃক কিছু মুনাফা পাইয়ে দিবে। যেটাকে সহজ বাংলায় “সুদ” হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়।
ব্যাংকে আপনার উপার্জিত টাকার উপরে লাভের আশায় আপনি যদি সুদের টাকা একত্রিত করে ফেলেন সে ক্ষেত্রে সেই টাকার মর্যাদা ক্ষুন্ন হবে। সে ক্ষেত্রে নিজের টাকা পবিত্র রাখতে অতিরিক্ত অংশ বর্জন করুন।
Banks-bd.com এখন ইউটিউবে!!
নিত্য নতুন ব্যাংকিং রিলেটেড ইউটিউব ভিডিও পাওয়ার জন্য আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে ভিজিট করতে পারেন৷