আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন সেক্ষেত্রে একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার পেয়ে যাবেন। তবে প্রশ্ন হল, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার কত ডিজিট হতে পারে?

একজন নতুন অ্যাকাউন্ট হোল্ডার হিসেবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট এর অ্যাকাউন্ট নাম্বার কত ডিজিটের হতে পারে সেই সংক্রান্ত তথ্য অনেকেরই জানা থাকার ইচ্ছা থাকে।

এক্ষেত্রে নতুন একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার কত ডিজিটের হবে সেই সংক্রান্ত তথ্য এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার কত ডিজিট?

সর্বপ্রথম আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্টের একটি সেভিংস একাউন্টের ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখে নিতে চান তাহলে সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার টির একটি ডেমো হলো: ১৩২১০৫০০২১৭৬৪

উপরে যে ডেমো দেয়া হয়েছে সেটি হলো ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার। এভাবে যদি উপরিউল্লিখিত নাম্বারটি দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পারবেন, ডাচ বাংলা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নাম্বার হলো: ১৩টি।

অর্থাৎ একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে এখান থেকে অ্যাকাউন্ট নাম্বার হিসেবে আপনি যে নাম্বারটি পাবেন, সেটি নাম্বার ডিজিট হবে ১৩ টি।

এবং এখানে যে নাম্বারটি থাকবে সেটি সর্বোপরি ১৩ টি ডিজিটের মধ্যে থাকবে এবং এখানে যদি কোন রকমের দশমিক থাকে থাকে তাহলে সেই দশমিক বাদ দিয়ে তেরোটি ডিজিটের মধ্যে অ্যাকাউন্ট নাম্বার সংগ্রহ করতে হবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট এর টাকা আনার নিয়ম

এবার আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্টে টাকা নিয়ে আসতে চান, সেক্ষেত্রে ব্যাংক একাউন্টে টাকা আনার জন্য পদ্ধতি কি হতে পারে?

আপনি আপনার ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টে টাকা আনার জন্যে যে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করবেন সেগুলো হলো:

• ব্যাংক একাউন্টের নাম্বার।
• ব্যাংক একাউন্টের নাম।
• ব্যাংক ব্রাঞ্চ এর নাম।

উপরে উল্লেখিত তিনটি তথ্য যদি আপনার সাথে থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে যেকোন জায়গা থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টে টাকা প্রেরণ করার কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।

ব্যাংক একাউন্টের নাম্বার: যেকোনো একটি ব্যাংক একাউন্টে টাকা প্রেরণ করার ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম যে তথ্যটি সংগ্রহ করতে হয় সেটি হল ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার।

এরই ধারাবাহিকতায় আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্টের টাকা প্রেরণ করতে চান তাহলে আপনাকে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার সংগ্রহ করতে হবে।

ব্যাংক একাউন্টের নাম: একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী নিশ্চয়ই একটি ব্যাংক একাউন্টের নাম দিয়েছেন।

এবার এই ব্যাংক একাউন্টের নাম, নির্ধারিত স্থানে বসিয়ে দিন কিংবা এই নাম টি সংগ্রহ করুন।

ব্যাংক ব্রাঞ্চ: যেকোনো একটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একটি ব্রাঞ্চ এর অধীনে সেই ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করতে হবে।

এবার আপনি ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট যে ব্রাঞ্চ এর অধীনে তৈরি করেছেন সেই ব্রাঞ্চ এর নাম আসলে কি সেটি সংগ্রহ করে নিন।

এই তিনটি তথ্য যদি আপনার সাথে থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে খুব সহজেই যেকোন জায়গা থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টে টাকা প্রেরন করার কাজ সম্পন্ন করে নিতে পারবেন।

আশা করি, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার কত ডিজিট হতে পারে কিংবা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানোর যে নিয়ম রয়েছে, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জেনে নিতে পেরেছেন।

এছাড়াও এই সংক্রান্ত কোনরকমে জিজ্ঞাসা যদি থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে আমাদেরকে কমেন্ট করার মাধ্যমে বিষয়টি জানাতে পারেন। অতি শিঘ্রই আমরা আপনাকে এ বিষয়ে সহায়তা করব, ইনশাআল্লাহ।